সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিত্ব আক্রান্তের ঘটনায় পাঁচ গণমাধ্যমের জোটের নিন্দা
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:৩৩ পূর্বাহ্ণ
দেশের শীর্ষ দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার এবং আরেক ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে পাঁচটি গণমাধ্যমের জোট। দ্য সেন্ট্রিস্ট নেশন, ঢাকা স্ট্রিম, দ্য ডেলটাগ্রাম, দ্য ডিসেন্ট ও দ্য পোস্টের সমন্বয়ে গঠিত জোটটি শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানায়।বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা এই সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানাই। এটি দেশের সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার একটি সুস্পষ্ট চেষ্টা।’ এতে আরও বলা হয়, বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতি দুষ্কতকারীদের এ ধরনের জঘন্য অপরাধ সংঘটনে উৎসাহিত করছে। তাই এই সংস্কৃতির অবসান জরুরি।
বিবৃতির সঙ্গে জোটের পক্ষ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সব গণমাধ্যম কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া।বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগেই হামলার পরিকল্পনা–সংক্রান্ত আলোচনা ছড়িয়ে পড়লেও সরকার এ হামলা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।’
নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘অগ্নিসংযোগের সময় সেনাবাহিনী বা নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি ছিল খুবই সীমিত কিংবা প্রায় অনুপস্থিত। এ বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে উদ্বিগ্ন করেছে।’সম্পাদকীয় অবস্থান ও নীতিগত ভিন্নতা থাকলেও সব গণমাধ্যমেরই হয়রানি ছাড়া স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ থাকা উচিত বলে মনে করে জোটটি। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই কঠিন সময়ে আমরা আমাদের সহকর্মীদের পাশে আছি এবং তাঁদের জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি।’
বিবৃতির সঙ্গে জোটের পক্ষ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সব গণমাধ্যম কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া।বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগেই হামলার পরিকল্পনা–সংক্রান্ত আলোচনা ছড়িয়ে পড়লেও সরকার এ হামলা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।’
নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘অগ্নিসংযোগের সময় সেনাবাহিনী বা নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি ছিল খুবই সীমিত কিংবা প্রায় অনুপস্থিত। এ বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে উদ্বিগ্ন করেছে।’সম্পাদকীয় অবস্থান ও নীতিগত ভিন্নতা থাকলেও সব গণমাধ্যমেরই হয়রানি ছাড়া স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ থাকা উচিত বলে মনে করে জোটটি। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই কঠিন সময়ে আমরা আমাদের সহকর্মীদের পাশে আছি এবং তাঁদের জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি।’