ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করলেন জামায়াতের আমির
প্রকাশিত হয়েছে: ২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৮:৩৭ পূর্বাহ্ণ
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ রোববার ভোরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে ফজরের নামাজ আদায়ের পর তিনি ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করেন।আজ সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে জামায়াতের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময় শফিকুর রহমানের সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা ছিলেন। ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনা করেন তাঁরা।জামায়াতের আমিরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মো. মোবারক হোসাইন, ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম, জিএস এস এম ফারহাদ প্রমুখ।
গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয় শহীদ ওসমান হাদির জানাজা। জানাজায় শরিক হন লাখ লাখ মানুষ।
আরও পড়ুনশহীদ হাদির জানাজায় লাখ লাখ মানুষ৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১৫ ডিসেম্বর দুপুরে ওসমান হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ গত শুক্রবার সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মর্গে। গতকাল সকালে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে আবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। পরে সেখানে গোসল শেষে মরদেহ জানাজার জন্য সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হয়। হাদির মৃত্যুর ঘটনায় গতকাল জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখাসহ নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হয়।
গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয় শহীদ ওসমান হাদির জানাজা। জানাজায় শরিক হন লাখ লাখ মানুষ।
আরও পড়ুনশহীদ হাদির জানাজায় লাখ লাখ মানুষ৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১৫ ডিসেম্বর দুপুরে ওসমান হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ গত শুক্রবার সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মর্গে। গতকাল সকালে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে আবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। পরে সেখানে গোসল শেষে মরদেহ জানাজার জন্য সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হয়। হাদির মৃত্যুর ঘটনায় গতকাল জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখাসহ নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হয়।