মুঠোফোন দূরে রাখলে পরিবারে আলাপ আরও গভীর হয়
প্রকাশিত হয়েছে: ২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৮:০০ পূর্বাহ্ণ
একসঙ্গে থাকার সময় মুঠোফোন ব্যবহার করা না হলে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কথাবার্তা আরও সহজ ও অর্থবহ হয়ে ওঠে। এমন তথ্য উঠে এসেছে এক নতুন গবেষণায়। গবেষণায় অংশ নেওয়া ৯১ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, পারিবারিক সময় মুঠোফোন সরিয়ে রাখলে আলাপচারিতা স্বাভাবিক হয় এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ে।ভিভো ইন্ডিয়ার করা ‘সুইচ অফ স্টাডি ২০২৫’ শীর্ষক এই গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনন্দিন জীবনে পারিবারিক বন্ধনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হিসেবে রাতের খাবারের সময়টিই এখনো সবচেয়ে কার্যকর। জরিপে অংশ নেওয়া শিশুদের ৭২ শতাংশ জানিয়েছে, তারা মা-বাবার সঙ্গে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায় রাতের খাবারের টেবিলে। একই সঙ্গে ৮৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, মুঠোফোন ছাড়া খাবারের সময় কথা বলতে তাঁরা বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এ ছাড়া ৮১ শতাংশ অভিভাবকের মতে, এই সময়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ার ফলে পারিবারিক যোগাযোগের ধরনে পরিবর্তন এলেও রাতের খাবারের সময়টি এখনো পরিবারের সদস্যদের একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি করে। তবে এই সুযোগ তখনই পুরোপুরি কাজে লাগে, যখন খাবারের টেবিলে সবার মনোযোগ বিভক্ত না হয়ে একে অন্যের দিকে থাকে। এই গবেষণার ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে ভিভো ইন্ডিয়া শুরু করেছে তাদের ‘সুইচ অফ’ প্রচারণার সপ্তম সংস্করণ। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো খাবারের টেবিলে পারিবারিক সংযোগ ফিরিয়ে আনা।
প্রচারণায় তুলে ধরা হয়েছে, স্মার্টফোন কীভাবে ধীরে ধীরে পারিবারিক যোগাযোগের ধরন বদলে দিয়েছে। গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ডিজিটাল বিভ্রান্তি পারিবারিক আচরণে প্রভাব ফেললেও একসঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার গুরুত্ব এখনো কমেনি। রাতের খাবারের টেবিল এখনো এমন একটি জায়গা, যেখানে আলাপ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গড়ে ওঠে এবং মুঠোফোনের পর্দা স্ক্রল না করেই পরিবারের সদস্যরা একে অন্যের প্রতি মনোযোগ দিতে পারেন।
প্রচারণার অংশ হিসেবে ‘দ্য লাউডেস্ট ডাইনিং টেবিলস আর দ্য হ্যাপিয়েস্ট’ শিরোনামে একটি নতুন ডিজিটাল ভিডিও যোগাযোগচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে। ভিডিওটিতে একই ডাইনিং টেবিলের দুটি ভিন্ন দৃশ্য দেখানো হয়েছে। একটিতে পরিবারের সদস্যরা নীরবে নিজ নিজ মুঠোফোন ব্যস্ত। অন্যটিতে দেখা যায়, হাসি-ঠাট্টা, একসঙ্গে কথা বলা ও প্লেটের শব্দে ভরে ওঠা প্রাণবন্ত পরিবেশ। ভিডিওটিতে দেখানো হয়েছে, খাবারের টেবিলের কোলাহল বিশৃঙ্খলার নয়, তা পারিবারিক সংযোগ ও উপস্থিতিরই প্রতিফলন।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ার ফলে পারিবারিক যোগাযোগের ধরনে পরিবর্তন এলেও রাতের খাবারের সময়টি এখনো পরিবারের সদস্যদের একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি করে। তবে এই সুযোগ তখনই পুরোপুরি কাজে লাগে, যখন খাবারের টেবিলে সবার মনোযোগ বিভক্ত না হয়ে একে অন্যের দিকে থাকে। এই গবেষণার ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে ভিভো ইন্ডিয়া শুরু করেছে তাদের ‘সুইচ অফ’ প্রচারণার সপ্তম সংস্করণ। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো খাবারের টেবিলে পারিবারিক সংযোগ ফিরিয়ে আনা।
প্রচারণায় তুলে ধরা হয়েছে, স্মার্টফোন কীভাবে ধীরে ধীরে পারিবারিক যোগাযোগের ধরন বদলে দিয়েছে। গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ডিজিটাল বিভ্রান্তি পারিবারিক আচরণে প্রভাব ফেললেও একসঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার গুরুত্ব এখনো কমেনি। রাতের খাবারের টেবিল এখনো এমন একটি জায়গা, যেখানে আলাপ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গড়ে ওঠে এবং মুঠোফোনের পর্দা স্ক্রল না করেই পরিবারের সদস্যরা একে অন্যের প্রতি মনোযোগ দিতে পারেন।
প্রচারণার অংশ হিসেবে ‘দ্য লাউডেস্ট ডাইনিং টেবিলস আর দ্য হ্যাপিয়েস্ট’ শিরোনামে একটি নতুন ডিজিটাল ভিডিও যোগাযোগচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে। ভিডিওটিতে একই ডাইনিং টেবিলের দুটি ভিন্ন দৃশ্য দেখানো হয়েছে। একটিতে পরিবারের সদস্যরা নীরবে নিজ নিজ মুঠোফোন ব্যস্ত। অন্যটিতে দেখা যায়, হাসি-ঠাট্টা, একসঙ্গে কথা বলা ও প্লেটের শব্দে ভরে ওঠা প্রাণবন্ত পরিবেশ। ভিডিওটিতে দেখানো হয়েছে, খাবারের টেবিলের কোলাহল বিশৃঙ্খলার নয়, তা পারিবারিক সংযোগ ও উপস্থিতিরই প্রতিফলন।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া