দিপু ও শিশু আয়েশা হত্যার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন
প্রকাশিত হয়েছে: ২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৫:০৭ পূর্বাহ্ণ
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাক শ্রমিক দিপু চন্দ্রকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা ও বিএনপি নেতার বাড়িতে আগুন দিয়ে তাঁর কন্যা শিশু আয়েশাকে হত্যার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। রোববার মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্ত্বরে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মানববন্ধনে ডাকসুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, দিপু চন্দ্রকে পরিকল্পিতভাবে খুন করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন দিয়ে উল্লাস করেছে তা আইয়ামে জাহেলিয়াতের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। কালবিলম্ব না করে শিশু আয়েশা ও দিপু চন্দ্রকে পুড়িয়ে হত্যা এবং জুলাই শহীদ ইশমামের ভাই মুহিবের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক বিচারের আওতায় আনতে হবে। দেশে আইনের শাসন ভূলন্ঠিত এর জন্য সম্পূর্ণভাবে দায়ী স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। লজ্জা থাকলে ওনাদের এখনই দায় নিয়ে পদত্যাগ করা উচিৎ। এ ছাড়াও সরকারের উচ্চপর্যায়ে এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা লীগের দোসরেরা পরিকল্পিতভাবে অসহযোগিতা করে পরিকল্পিতভাবে দেশকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিলে ঠেলে দিচ্ছে। কালবিলম্ব না করে এদেরকে চিহ্নিত করে এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রিয়াদুল ইসলাম বলেন, সারাদেশ যখন দেশের সার্বভৌমত্বের যোদ্ধা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নায়ক ওসমান হাদী ভাইয়ের শাহাদাতে মর্মাহত দেশ যখন একটা দুঃখজনক ক্রান্তিলগ্ন পার করছে ঠিক তখনি দেশের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও মানুষ পুড়িয়ে হত্যার মতো বর্বর কাজে লিপ্ত হয়েছে।রিয়াদুল ইসলাম বলেন, এর দায় সম্পূর্ণ এই রাষ্ট্রের প্রশাসনের। আইন ও প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে পুনরায় কচুক্ষেত বা আধিপত্যবাদের কবলে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। সুতরাং এখনো সময় আছে , আমাদের বোন আয়েশা,ভাই দীপু হত্যার বিচার নিশ্চিত করুন। মুহিবের উপর হামলাকারীর বিচার নিশ্চিত ও প্রশাসন সংস্কার করুন অন্যথায় আমরা আন্দোলনের যত নৈতিক পথ রয়েছে সব করতে বাধ্য হবো।
ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক আরমান হোসেন বলেন, সহিংসতা, আগুন-সন্ত্রাস ও নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান আপসহীন। অপরাধীর পরিচয় যাই হোক না কেন, তাদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক বিচারের আওতায় আনতে হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইন উপদেষ্টা এর দায় এড়াতে পারে না। আপনারা না পারলে পদত্যাগ করুন। হাদি ভাইয়ের হত্যার পর সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কা বাড়ছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের কাওকেই যেন এভাবে প্রাণ হারাতে না হয়, সে জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
মানববন্ধনে ডাকসুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, দিপু চন্দ্রকে পরিকল্পিতভাবে খুন করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন দিয়ে উল্লাস করেছে তা আইয়ামে জাহেলিয়াতের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। কালবিলম্ব না করে শিশু আয়েশা ও দিপু চন্দ্রকে পুড়িয়ে হত্যা এবং জুলাই শহীদ ইশমামের ভাই মুহিবের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক বিচারের আওতায় আনতে হবে। দেশে আইনের শাসন ভূলন্ঠিত এর জন্য সম্পূর্ণভাবে দায়ী স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। লজ্জা থাকলে ওনাদের এখনই দায় নিয়ে পদত্যাগ করা উচিৎ। এ ছাড়াও সরকারের উচ্চপর্যায়ে এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা লীগের দোসরেরা পরিকল্পিতভাবে অসহযোগিতা করে পরিকল্পিতভাবে দেশকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিলে ঠেলে দিচ্ছে। কালবিলম্ব না করে এদেরকে চিহ্নিত করে এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রিয়াদুল ইসলাম বলেন, সারাদেশ যখন দেশের সার্বভৌমত্বের যোদ্ধা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নায়ক ওসমান হাদী ভাইয়ের শাহাদাতে মর্মাহত দেশ যখন একটা দুঃখজনক ক্রান্তিলগ্ন পার করছে ঠিক তখনি দেশের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও মানুষ পুড়িয়ে হত্যার মতো বর্বর কাজে লিপ্ত হয়েছে।রিয়াদুল ইসলাম বলেন, এর দায় সম্পূর্ণ এই রাষ্ট্রের প্রশাসনের। আইন ও প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে পুনরায় কচুক্ষেত বা আধিপত্যবাদের কবলে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। সুতরাং এখনো সময় আছে , আমাদের বোন আয়েশা,ভাই দীপু হত্যার বিচার নিশ্চিত করুন। মুহিবের উপর হামলাকারীর বিচার নিশ্চিত ও প্রশাসন সংস্কার করুন অন্যথায় আমরা আন্দোলনের যত নৈতিক পথ রয়েছে সব করতে বাধ্য হবো।
ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক আরমান হোসেন বলেন, সহিংসতা, আগুন-সন্ত্রাস ও নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান আপসহীন। অপরাধীর পরিচয় যাই হোক না কেন, তাদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক বিচারের আওতায় আনতে হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইন উপদেষ্টা এর দায় এড়াতে পারে না। আপনারা না পারলে পদত্যাগ করুন। হাদি ভাইয়ের হত্যার পর সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কা বাড়ছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের কাওকেই যেন এভাবে প্রাণ হারাতে না হয়, সে জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।