Daily Ittefaq
|
জাতীয়
দেশের ইন্টারনেট ব্যবহার করছে ৫৬ শতাংশ পরিবার
প্রকাশিত হয়েছে: ২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:৪৬ পূর্বাহ্ণ
মোবাইল ফোন এখন নিত্য ব্যবহারে পরিণত হয়েছে। শুধু কথা বলাই নয়, কেনাকাটা থেকে শুরু করে আধুনিক ব্যাংকিং এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের অন্যতম মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। এর পরেও এখনো সমাজের একটি অংশ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে না। বর্তমানে দেশের প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৮১ জন তথা ৮১ শতাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করলেও সবার নিজস্ব মোবাইল ফোন নেই। নিজের মোবাইল ফোন আছে, এমন মানুষ ৫৭ শতাংশ।
গত প্রায় দেড় দশকে ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনভিত্তিক সেবার প্রসার ঘটলেও দেশে ব্যক্তিপর্যায়ে ইন্টারনেটের ব্যবহার এখনো অনেক কম। ৪৯ শতাংশ মানুষ নিজে ব্যক্তিপর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এছাড়া দেশের ৫৬ শতাংশ পরিবার ইন্টারনেটের আওতায় এসেছে।
সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) করা সর্বশেষ তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রয়োগ ও ব্যবহার জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি প্রতি তিন মাস পরপর এ জরিপ করে। সর্বশেষ জরিপটি করা হয়েছে চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে। এতে ৬১ হাজার ৬৩২টি খানা (পরিবার) থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্য নেওয়া হয়েছে পাঁচ বছর বা তার বেশি বয়সের নাগরিকদের থেকে।
বিবিএসের সর্বশেষ জনশুমারি অনুসারে, দেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৯৮ লাখ। সে হিসাবে বর্তমানে প্রায় ১৩ কোটি ৬৯ লাখ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। মালিকানা আছে ৯ কোটি ৫৯ লাখ মানুষের, আর ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন ৮ কোটি ৩০ লাখের বেশি মানুষ।
জরিপে দেখা যায়, মোবাইল ফোন ব্যবহারের দিক থেকে নারী ও পুরুষের সংখ্যা প্রায় কাছাকাছি। পুরুষের ক্ষেত্রে এই হার ৮১ শতাংশ আর নারীদের হার ৭৯ শতাংশ। তবে মালিকানার দিক থেকে নারীরা পুরুষের তুলনায় বেশ পিছিয়ে আছেন। বর্তমানে ৬৩ শতাংশ পুরুষের নিজের অন্তত একটি মোবাইল ফোন আছে, যেখানে নারীদের ক্ষেত্রে এই হার ৫৩ শতাংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারেও নারীরা পিছিয়ে আছেন। পুরুষদের মধ্যে ৫১ শতাংশ বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর ৪৬ শতাংশের কিছু বেশি নারী এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
দেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার দিনদিন বাড়ছে, তবে সাধারণ মোবাইল ফোনের মালিকানা কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালে দেশের ৬১ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষের নিজস্ব মোবাইল ফোন ছিল। ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে এসে সেই হার কমে ৫৭শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে ২০২২ সালে দেশের ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতেন। তিন বছরে এই হার বেড়ে ৪৮ দশমিক ৯ শতাংশ হয়েছে।
বিবিএসের জরিপে অবস্থানভেদে খানাপর্যায়ে রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্যও তুলে ধরা হয়েছে।
এতে দেখা যায়, দেশের ১৫ শতাংশ পরিবারে বর্তমানে রেডিও ব্যবহার হচ্ছে, টেলিভিশন আছে ৫৯ শতাংশ পরিবারে, কম্পিউটার রয়েছে ৯ দশমিক ১ শতাংশের আর বিদ্যুৎ-সংযোগ আছে ৯৯ শতাংশ পরিবারে।
গ্রাম ও শহরের তুলনামূলক চিত্রও পর্যালোচনা করা হয়েছে জরিপে। এতে দেখা যায়, সাধারণ মোবাইল ব্যবহার গ্রাম-শহরনির্বিশেষে একেবারে কাছাকাছি, তবে স্মার্টফোনের ব্যবহার শহরে বেশি। বিবিএসের তথ্য অনুসারে, শহর এলাকার ৮১ শতাংশ পরিবারে অন্তত একটি স্মার্টফোন রয়েছে, যেখানে গ্রামের ৬৯ শতাংশ পরিবারে এখন স্মার্টফোন রয়েছে। ইন্টারনেটের ব্যবহারও শহরে বেশি, ৬৪ শতাংশ। গ্রামে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী পরিবারের হার ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ।
গত প্রায় দেড় দশকে ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনভিত্তিক সেবার প্রসার ঘটলেও দেশে ব্যক্তিপর্যায়ে ইন্টারনেটের ব্যবহার এখনো অনেক কম। ৪৯ শতাংশ মানুষ নিজে ব্যক্তিপর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এছাড়া দেশের ৫৬ শতাংশ পরিবার ইন্টারনেটের আওতায় এসেছে।
সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) করা সর্বশেষ তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রয়োগ ও ব্যবহার জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি প্রতি তিন মাস পরপর এ জরিপ করে। সর্বশেষ জরিপটি করা হয়েছে চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে। এতে ৬১ হাজার ৬৩২টি খানা (পরিবার) থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্য নেওয়া হয়েছে পাঁচ বছর বা তার বেশি বয়সের নাগরিকদের থেকে।
বিবিএসের সর্বশেষ জনশুমারি অনুসারে, দেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৯৮ লাখ। সে হিসাবে বর্তমানে প্রায় ১৩ কোটি ৬৯ লাখ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। মালিকানা আছে ৯ কোটি ৫৯ লাখ মানুষের, আর ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন ৮ কোটি ৩০ লাখের বেশি মানুষ।
জরিপে দেখা যায়, মোবাইল ফোন ব্যবহারের দিক থেকে নারী ও পুরুষের সংখ্যা প্রায় কাছাকাছি। পুরুষের ক্ষেত্রে এই হার ৮১ শতাংশ আর নারীদের হার ৭৯ শতাংশ। তবে মালিকানার দিক থেকে নারীরা পুরুষের তুলনায় বেশ পিছিয়ে আছেন। বর্তমানে ৬৩ শতাংশ পুরুষের নিজের অন্তত একটি মোবাইল ফোন আছে, যেখানে নারীদের ক্ষেত্রে এই হার ৫৩ শতাংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারেও নারীরা পিছিয়ে আছেন। পুরুষদের মধ্যে ৫১ শতাংশ বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর ৪৬ শতাংশের কিছু বেশি নারী এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
দেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার দিনদিন বাড়ছে, তবে সাধারণ মোবাইল ফোনের মালিকানা কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালে দেশের ৬১ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষের নিজস্ব মোবাইল ফোন ছিল। ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে এসে সেই হার কমে ৫৭শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে ২০২২ সালে দেশের ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতেন। তিন বছরে এই হার বেড়ে ৪৮ দশমিক ৯ শতাংশ হয়েছে।
বিবিএসের জরিপে অবস্থানভেদে খানাপর্যায়ে রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্যও তুলে ধরা হয়েছে।
এতে দেখা যায়, দেশের ১৫ শতাংশ পরিবারে বর্তমানে রেডিও ব্যবহার হচ্ছে, টেলিভিশন আছে ৫৯ শতাংশ পরিবারে, কম্পিউটার রয়েছে ৯ দশমিক ১ শতাংশের আর বিদ্যুৎ-সংযোগ আছে ৯৯ শতাংশ পরিবারে।
গ্রাম ও শহরের তুলনামূলক চিত্রও পর্যালোচনা করা হয়েছে জরিপে। এতে দেখা যায়, সাধারণ মোবাইল ব্যবহার গ্রাম-শহরনির্বিশেষে একেবারে কাছাকাছি, তবে স্মার্টফোনের ব্যবহার শহরে বেশি। বিবিএসের তথ্য অনুসারে, শহর এলাকার ৮১ শতাংশ পরিবারে অন্তত একটি স্মার্টফোন রয়েছে, যেখানে গ্রামের ৬৯ শতাংশ পরিবারে এখন স্মার্টফোন রয়েছে। ইন্টারনেটের ব্যবহারও শহরে বেশি, ৬৪ শতাংশ। গ্রামে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী পরিবারের হার ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ।