Daily Ittefaq
|
সারাদেশ
টেকনাফে নৌবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৯:২৯ অপরাহ্ণ
কক্সবাজারের টেকনাফে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত ‘লম্বা মিজানের’ বসতঘরে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে নৌবাহিনীর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়েছে, দেশের অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে দায়িত্বপূর্ণ একালাসমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার দিবাগত রাতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌবাহিনীর বিশেষায়িত ফোর্স সোয়াডস এবং নৌবাহিনী কন্টিনজেন্ট টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নে শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বা মিজানের বাসায় অভিযান চালায়। অভিযানকালে শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বা মিজানের ঘর তল্লাশি করে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৩টি পিস্তল, ভিন্ন ভিন্ন মডেলের ৯ রাউন্ড লাইভ এ্যামুনিশন, ৪ রাউন্ড পিস্তল বল, দেশীয় অস্ত্র ২টি, এবং ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
ওই অভিযানে টেকনাফ থানার পুলিশ সদস্যরাও অংশগ্রহণ করে। উদ্ধার অস্ত্র, গোলাবারুদ ও ইয়াবা পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, উপকূলীয় অঞ্চলসহ দায়িত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও দুষ্কৃতিকারীদের দমনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং জনমানুষের কল্যাণে নৌবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এতে জানানো হয়েছে, দেশের অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে দায়িত্বপূর্ণ একালাসমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার দিবাগত রাতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌবাহিনীর বিশেষায়িত ফোর্স সোয়াডস এবং নৌবাহিনী কন্টিনজেন্ট টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নে শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বা মিজানের বাসায় অভিযান চালায়। অভিযানকালে শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বা মিজানের ঘর তল্লাশি করে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৩টি পিস্তল, ভিন্ন ভিন্ন মডেলের ৯ রাউন্ড লাইভ এ্যামুনিশন, ৪ রাউন্ড পিস্তল বল, দেশীয় অস্ত্র ২টি, এবং ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
ওই অভিযানে টেকনাফ থানার পুলিশ সদস্যরাও অংশগ্রহণ করে। উদ্ধার অস্ত্র, গোলাবারুদ ও ইয়াবা পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, উপকূলীয় অঞ্চলসহ দায়িত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে বাংলাদেশ নৌবাহিনী অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও দুষ্কৃতিকারীদের দমনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং জনমানুষের কল্যাণে নৌবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।