তাইওয়ানে এক ব্যক্তির ছুরিকাঘাতে তিনজন নিহত
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৯:০৪ অপরাহ্ণ
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপের একটি বাণিজ্যিক এলাকায় সন্ত্রাসী হামলায় তিনজন নিহত হয়েছেন। ওই হামলাকারীর এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে ওই তিনজন নিহত হন। এ সময় পালাতে গিয়ে সন্দেহভাজন হামলাকারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার পুলিশ এ কথা জানিয়েছে।পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম চ্যাং ওয়েন (২৭)। তিনি উত্তরাঞ্চলের তায়োয়ান শহরের বাসিন্দা। শুক্রবার সন্ধ্যায় হামলার পর পুলিশ তাঁকে ধাওয়া করে। এ সময় পালাতে গিয়ে ভবন থেকে পড়ে মারা যান তিনি।
তাইওয়ানের ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সির মহাপরিচালক চ্যাং জুং সিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘গতকাল থেকে পাওয়া সংশ্লিষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই করে আমরা জানতে পারি, অভিযুক্তের কোনো সহযোগী ছিল না।’ হামলার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে তদন্ত চলছে।তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার রাতে বলেন, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। বাধ্যতামূলক সামরিক কাজে যোগদান এড়ানোর সন্দেহে তাঁকে খোঁজা হচ্ছিল।তাইওয়ানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুরি নিয়ে ওই ব্যক্তির হামলায় অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ জানিয়েছে, চ্যাং ওয়েন প্রথমে তাইপের প্রধান ট্রেনস্টেশনে ‘স্মোক বোমা’ ছোড়েন। এরপর নিকটবর্তী মেট্রোস্টেশনের বিপণিবিতানে গিয়ে সেখানে থাকা মানুষের ওপর ছুরি নিয়ে হামলা চালান।শনিবার সকালে আহত ব্যক্তিদের দেখতে হাসপাতালে যান প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে। পরে তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, সরকার এই ঘটনার থেকে শিক্ষা নেবে। পাশাপাশি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবে।
তাইওয়ানের ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সির মহাপরিচালক চ্যাং জুং সিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘গতকাল থেকে পাওয়া সংশ্লিষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই করে আমরা জানতে পারি, অভিযুক্তের কোনো সহযোগী ছিল না।’ হামলার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে তদন্ত চলছে।তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার রাতে বলেন, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। বাধ্যতামূলক সামরিক কাজে যোগদান এড়ানোর সন্দেহে তাঁকে খোঁজা হচ্ছিল।তাইওয়ানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুরি নিয়ে ওই ব্যক্তির হামলায় অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ জানিয়েছে, চ্যাং ওয়েন প্রথমে তাইপের প্রধান ট্রেনস্টেশনে ‘স্মোক বোমা’ ছোড়েন। এরপর নিকটবর্তী মেট্রোস্টেশনের বিপণিবিতানে গিয়ে সেখানে থাকা মানুষের ওপর ছুরি নিয়ে হামলা চালান।শনিবার সকালে আহত ব্যক্তিদের দেখতে হাসপাতালে যান প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে। পরে তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, সরকার এই ঘটনার থেকে শিক্ষা নেবে। পাশাপাশি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করবে।