Daily Ittefaq
|
সারাদেশ
নিখোঁজের ৪১ ঘণ্টা পর নৈশপ্রহরীর চোখ উপড়ানো মরদেহ উদ্ধার
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৭:০২ অপরাহ্ণ
চট্টগ্রামের রাউজানে নিখোঁজের প্রায় ৪১ ঘণ্টা পর শফিউল আলম চৌধুরী ওরফে শফি (৭০) নামে এক বৃদ্ধের চোখ উপড়ানো মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শফি ওই এলাকায় স্থানীয় একটি বাজারের নৈশপ্রহরীর দায়িত্বে ছিলেন।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জঙ্গল রাউজান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন সড়কের পাশে প্রাচীরবেষ্টিত একটি খোলা জায়গা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শফি ওই ওয়ার্ডের ওয়াহেদেরখীল গ্রামের গুরা মিয়া চৌধুরী বাড়ির বাসিন্দা এবং প্রয়াত আমির আলী চৌধুরীর ছেলে।
জানা গেছে, প্রায় বিগত এক বছর ধরে তিনি রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারে নৈশপ্রহরী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
নিহতের স্ত্রী দিলু আরা বেগম জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাতের খাবার নিয়ে তার স্বামী বাজারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর তিনি বাড়ি ফেরেননি। সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান না পেয়ে গত শুক্রবার রাতে রাউজান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়।
তিনি আরও জানান, শনিবার সকালে সুজন নামের এক স্থানীয় ব্যক্তি একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে খবর দিলে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি শনাক্ত করেন। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহতের ছেলে ইসহাক চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, তার বাবাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
নিহতের শ্যালক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, কয়েকদিন আগে মানসিকভাবে অসুস্থ বলে ধারণা করা এক ব্যক্তি বাজারে এসে শফির সঙ্গে ঝগড়া ও হাতাহাতিতে জড়িয়েছিলেন। ওই ঘটনার জেরেই হত্যা হয়েছে বলে সন্দেহ হচ্ছে। তবে ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, সেই বিষয়ে আমরা নিশ্চিত নয়।
রাউজান থানার ওসি সাজেদুল ইসলাম জানান, মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সহকারী পুলিশ সুপার (রাঙ্গুনিয়া সার্কেল) বেলায়েত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জঙ্গল রাউজান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন সড়কের পাশে প্রাচীরবেষ্টিত একটি খোলা জায়গা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শফি ওই ওয়ার্ডের ওয়াহেদেরখীল গ্রামের গুরা মিয়া চৌধুরী বাড়ির বাসিন্দা এবং প্রয়াত আমির আলী চৌধুরীর ছেলে।
জানা গেছে, প্রায় বিগত এক বছর ধরে তিনি রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারে নৈশপ্রহরী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
নিহতের স্ত্রী দিলু আরা বেগম জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাতের খাবার নিয়ে তার স্বামী বাজারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর তিনি বাড়ি ফেরেননি। সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান না পেয়ে গত শুক্রবার রাতে রাউজান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়।
তিনি আরও জানান, শনিবার সকালে সুজন নামের এক স্থানীয় ব্যক্তি একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে খবর দিলে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি শনাক্ত করেন। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহতের ছেলে ইসহাক চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, তার বাবাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
নিহতের শ্যালক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, কয়েকদিন আগে মানসিকভাবে অসুস্থ বলে ধারণা করা এক ব্যক্তি বাজারে এসে শফির সঙ্গে ঝগড়া ও হাতাহাতিতে জড়িয়েছিলেন। ওই ঘটনার জেরেই হত্যা হয়েছে বলে সন্দেহ হচ্ছে। তবে ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, সেই বিষয়ে আমরা নিশ্চিত নয়।
রাউজান থানার ওসি সাজেদুল ইসলাম জানান, মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সহকারী পুলিশ সুপার (রাঙ্গুনিয়া সার্কেল) বেলায়েত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।