Daily Ittefaq
|
বিশ্ব সংবাদ
গাজার জন্য ১১২ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনার খসড়া তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্র
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৭:০৯ অপরাহ্ণ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা পুনর্নির্মাণের একটি প্রকল্পের খসড়া তৈরি করেছে। মূলত প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং টাম্পের জামাতা ব্যবসায়ী জ্যারেড কুশনার এই 'নকশা' সাজিয়েছেন। এটি বাস্তবায়ন করতে দশ বছরে ১১২.১ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এমনটাই জানিয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, এ প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে 'প্রজেক্ট সানরাইজ'। এটি 'গাজার ধ্বংসস্তূপকে ভবিষ্যতের উপকূলীয় গন্তব্যে (সৈকতের শহর- যেখানে পর্যটকরা যাবেন) পরিণত করার জন্য' ডিজাইন করা হয়েছে।
পরিকল্পনায় নির্দিষ্ট করা হয়নি যে, গাজা উপত্যকা পুনর্নির্মাণে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো জড়িত থাকবে এবং প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় ২০ লাখ ফিলিস্তিনির কী হবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রায় ৬০ বিলিয়ন ডলারের অনুদান এবং ঋণ সহায়তা দেওয়ার জন্য এই প্রকল্পে 'অংশগ্রহণকারী' হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ধারণা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে সঙ্গে পরবর্তী বছরগুলোতে গাজা কর্তৃপক্ষ নিজেরাই অনেক প্রকল্পে স্ব-অর্থায়ন করতে পারবে এবং পরে ঋণ পরিশোধ করতে পারবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মার্কিন কর্মকর্তা সংবাদপত্রটিকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই সম্ভাব্য দাতা দেশগুলোকে- ধনী আরব রাষ্ট্রগুলো, তুরস্ক এবং মিশরকে পরিকল্পনার নথিগুলো দেখিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুশনার, উইটকফ, হোয়াইট হাউসের জ্যেষ্ঠ সহযোগী জশ গ্রুয়েনবাউম এবং অন্যান্য মার্কিন কর্মকর্তারা গত ৪৫ দিনে এই প্রস্তাবটি তৈরি করেছেন। ইসরায়েলি কর্মকর্তা, বেসরকারি খাতের ব্যক্তিবর্গ এবং ঠিকাদারদের কাছ থেকে মতামতও নিয়েছেন।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এমনটাই জানিয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, এ প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে 'প্রজেক্ট সানরাইজ'। এটি 'গাজার ধ্বংসস্তূপকে ভবিষ্যতের উপকূলীয় গন্তব্যে (সৈকতের শহর- যেখানে পর্যটকরা যাবেন) পরিণত করার জন্য' ডিজাইন করা হয়েছে।
পরিকল্পনায় নির্দিষ্ট করা হয়নি যে, গাজা উপত্যকা পুনর্নির্মাণে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো জড়িত থাকবে এবং প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় ২০ লাখ ফিলিস্তিনির কী হবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রায় ৬০ বিলিয়ন ডলারের অনুদান এবং ঋণ সহায়তা দেওয়ার জন্য এই প্রকল্পে 'অংশগ্রহণকারী' হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ধারণা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে সঙ্গে পরবর্তী বছরগুলোতে গাজা কর্তৃপক্ষ নিজেরাই অনেক প্রকল্পে স্ব-অর্থায়ন করতে পারবে এবং পরে ঋণ পরিশোধ করতে পারবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মার্কিন কর্মকর্তা সংবাদপত্রটিকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই সম্ভাব্য দাতা দেশগুলোকে- ধনী আরব রাষ্ট্রগুলো, তুরস্ক এবং মিশরকে পরিকল্পনার নথিগুলো দেখিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুশনার, উইটকফ, হোয়াইট হাউসের জ্যেষ্ঠ সহযোগী জশ গ্রুয়েনবাউম এবং অন্যান্য মার্কিন কর্মকর্তারা গত ৪৫ দিনে এই প্রস্তাবটি তৈরি করেছেন। ইসরায়েলি কর্মকর্তা, বেসরকারি খাতের ব্যক্তিবর্গ এবং ঠিকাদারদের কাছ থেকে মতামতও নিয়েছেন।