প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর যাতায়াত ও জীবনমান উন্নয়নে নতুন দিগন্তের সূচনা
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৪:২৬ অপরাহ্ণ
আমার দেশ অনলাইন
নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচর (আনন্দ বাজার) লঞ্চঘাটের উদ্বোধন করেছেন।
শনিবার সকালে বিআইডব্লিউটিএ স্থাপিত লঞ্চঘাটের উদ্বোধন করেন।
ঢালচর (আনন্দ বাজার) চরফ্যাশন উপজেলার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে, মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনার কাছাকাছি অবস্থিত একটি দুর্গম ও বিচ্ছিন্ন দ্বীপাঞ্চল। এটি কার্যত বাংলাদেশের শেষ সীমানায় অবস্থিত একটি জনপদ।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এ এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও নিয়মিত নৌযোগাযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল। প্রতিকূল আবহাওয়া, জোয়ার-ভাটা এবং অনিরাপদ ঘাটের কারণে যাতায়াত ছিল ঝুঁকিপূর্ণ ও কষ্টসাধ্য।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘ঢালচর তথা আনন্দবাজার এর মানুষ যুগের পর যুগ অবহেলিত ও বঞ্চিত ছিল। আজ এই লঞ্চঘাট উদ্বোধনের মাধ্যমে এখানকার মানুষের দীর্ঘদিনের কষ্টের অবসান হলো। এটি শুধু একটি অবকাঠামো নয়, বরং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ যাতায়াত ও উন্নয়নের একটি সেতুবন্ধন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই অঞ্চলের মানুষ চিকিৎসা, শিক্ষা, প্রশাসনিক সেবা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হতো। নতুন লঞ্চঘাট চালু হওয়ায় এসব সেবা গ্রহণ সহজ হবে এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আসবে।’
নৌপরিবহন উপদেষ্টা জানান, বর্তমান সরকার প্রান্তিক ও দুর্গম দ্বীপাঞ্চলের জনগণকে মূলধারার উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে নৌযোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের প্রতিটি প্রান্তে সমান উন্নয়ন নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল আরিফ আহমেদ মোস্তফাসহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও বিআইডব্লিউটিএর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচর (আনন্দ বাজার) লঞ্চঘাটের উদ্বোধন করেছেন।
শনিবার সকালে বিআইডব্লিউটিএ স্থাপিত লঞ্চঘাটের উদ্বোধন করেন।
ঢালচর (আনন্দ বাজার) চরফ্যাশন উপজেলার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে, মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনার কাছাকাছি অবস্থিত একটি দুর্গম ও বিচ্ছিন্ন দ্বীপাঞ্চল। এটি কার্যত বাংলাদেশের শেষ সীমানায় অবস্থিত একটি জনপদ।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এ এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও নিয়মিত নৌযোগাযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল। প্রতিকূল আবহাওয়া, জোয়ার-ভাটা এবং অনিরাপদ ঘাটের কারণে যাতায়াত ছিল ঝুঁকিপূর্ণ ও কষ্টসাধ্য।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘ঢালচর তথা আনন্দবাজার এর মানুষ যুগের পর যুগ অবহেলিত ও বঞ্চিত ছিল। আজ এই লঞ্চঘাট উদ্বোধনের মাধ্যমে এখানকার মানুষের দীর্ঘদিনের কষ্টের অবসান হলো। এটি শুধু একটি অবকাঠামো নয়, বরং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ যাতায়াত ও উন্নয়নের একটি সেতুবন্ধন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই অঞ্চলের মানুষ চিকিৎসা, শিক্ষা, প্রশাসনিক সেবা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হতো। নতুন লঞ্চঘাট চালু হওয়ায় এসব সেবা গ্রহণ সহজ হবে এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আসবে।’
নৌপরিবহন উপদেষ্টা জানান, বর্তমান সরকার প্রান্তিক ও দুর্গম দ্বীপাঞ্চলের জনগণকে মূলধারার উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে নৌযোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের প্রতিটি প্রান্তে সমান উন্নয়ন নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল আরিফ আহমেদ মোস্তফাসহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও বিআইডব্লিউটিএর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।