Daily Ittefaq
|
সারাদেশ
সাতক্ষীরায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে বৃদ্ধকে হত্যা, পাঁচ নারীসহ ৯ জন আটক
প্রকাশিত হয়েছে: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০৩:৫০ অপরাহ্ণ
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেন (৬০) নামের এক বৃদ্ধকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়; পরে অভিযুক্তদের ধাওয়া দিয়ে একটি ঘরে আটকে রাখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পাঁচ নারীসহ ৯ জনকে আটক করে পুলিশ।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের জাবাখালী গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত গোলাম হোসেন একই এলাকার মৃত হামিজ উদ্দীন মোড়লের ছেলে। এই ঘটনার পরপরই স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি, রামদাসহ ৪ জন পুরুষ ও ৫ জন মহিলাকে আটক করে শ্যামনগর থানায় নেওয়া হয়েছে।
আটকরা হলেন, সাইফুল ইসলাম (৩৫), রেজাউল ইসলাম( ৪০), ফারুক হোসেন (৩২), সলিম মোড়ল (৪৫), জহুরা খাতুন (৩০), মাহফুজা বেগম (৩০), মাসুমা বেগম (৪৫), ফাতেমা বেগম (৪০) ও সফুরা বেগম (৬৫)।
নিহতের ছেলে হাফিজুর রহমান অভিযোগ করে জানান, তাদের বাড়ির পায়ে চলা রাস্তা সম্প্রতি বন্ধ করে দেয় প্রতিবেশী ইমান আলী মোড়ল ও তার পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে গোলাম হোসেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ করায় প্রতিপক্ষের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়। শনিবার সকাল ১০টার দিকে গোলাম হোসেন বাড়ি থেকে বাইরে যাওয়ার সময় প্রতিপক্ষের লোকজন বাদানুবাদে জড়ায়। এক পর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র ও ছোরা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেনকে জখম করে। তাকে উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত ডা. সাকির হোসেন জানান, নিহতের পিঠ, বুক, কাঁধসহ শরীরের চারটি স্থানে ছুরিকাঘাত ও কোপের চিহ্ন মিলেছে। লোহার রড দিয়ে আঘাত করার প্রমাণও মিলেছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
শ্যামনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) পিয়ার উদ্দীন জানান, হত্যাকাণ্ডের পরপরই স্থানীয়রা অপরাধীদের ধাওয়া করে একটি ঘরে অবরুদ্ধ করে ফেলে। ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনকে আটকের পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। মামলার প্রক্রিয়া চলমান। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছে পুলিশ।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের জাবাখালী গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত গোলাম হোসেন একই এলাকার মৃত হামিজ উদ্দীন মোড়লের ছেলে। এই ঘটনার পরপরই স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি, রামদাসহ ৪ জন পুরুষ ও ৫ জন মহিলাকে আটক করে শ্যামনগর থানায় নেওয়া হয়েছে।
আটকরা হলেন, সাইফুল ইসলাম (৩৫), রেজাউল ইসলাম( ৪০), ফারুক হোসেন (৩২), সলিম মোড়ল (৪৫), জহুরা খাতুন (৩০), মাহফুজা বেগম (৩০), মাসুমা বেগম (৪৫), ফাতেমা বেগম (৪০) ও সফুরা বেগম (৬৫)।
নিহতের ছেলে হাফিজুর রহমান অভিযোগ করে জানান, তাদের বাড়ির পায়ে চলা রাস্তা সম্প্রতি বন্ধ করে দেয় প্রতিবেশী ইমান আলী মোড়ল ও তার পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে গোলাম হোসেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ করায় প্রতিপক্ষের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়। শনিবার সকাল ১০টার দিকে গোলাম হোসেন বাড়ি থেকে বাইরে যাওয়ার সময় প্রতিপক্ষের লোকজন বাদানুবাদে জড়ায়। এক পর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র ও ছোরা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেনকে জখম করে। তাকে উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত ডা. সাকির হোসেন জানান, নিহতের পিঠ, বুক, কাঁধসহ শরীরের চারটি স্থানে ছুরিকাঘাত ও কোপের চিহ্ন মিলেছে। লোহার রড দিয়ে আঘাত করার প্রমাণও মিলেছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
শ্যামনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) পিয়ার উদ্দীন জানান, হত্যাকাণ্ডের পরপরই স্থানীয়রা অপরাধীদের ধাওয়া করে একটি ঘরে অবরুদ্ধ করে ফেলে। ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনকে আটকের পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। মামলার প্রক্রিয়া চলমান। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছে পুলিশ।