Daily Ittefaq
|
রাজনীতি
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলা নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা কি না খতিয়ে দেখার আহ্বান সালাহউদ্দিন আহমদের
প্রকাশিত হয়েছে: ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১০:৩৫ অপরাহ্ণ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা আসন্ন নির্বাচন বানচালের কোনো অপকৌশল কি না—তা খতিয়ে দেখতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “সারা দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো পরিকল্পনা বা অপকৌশল রয়েছে কি না, সেটি গভীরভাবে তদন্ত করা দরকার।”
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দুর্বৃত্তের গুলিতে আহত জুলাই অভ্যুত্থানের মুখ হিসেবে পরিচিত শরিফ ওসমান বিন হাদি বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এই হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে একটি স্বার্থান্বেষী মহল পরিকল্পিতভাবে মধ্যরাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি জানান, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান সংশোধন প্রশ্নে গণভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নিহত ওসমান হাদি ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ছিলেন এবং ঢাকা–৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। তাঁর সমর্থকদের দাবি, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সালাহউদ্দিন আহমদ হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। একই সঙ্গে তিনি এসব ঘটনা ঠেকাতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করেন।
তিনি বলেন, “এ ধরনের ঘটনা আন্দাজ করা সরকারের উচিত ছিল। গোয়েন্দা প্রতিবেদন থাকা দরকার ছিল এবং আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন ছিল। কয়েকটি টার্গেট প্লেস আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল—এটা আমরা দেখেছি।”
তবে এ ধরনের সহিংসতার মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা থামিয়ে দেওয়া যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “কিছু ষড়যন্ত্র বা নীলনকশা থাকতে পারে। তবে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন ঘিরে নিরাপত্তাজনিত বিষয়গুলো নিয়ে সরকার ও বিএনপির মধ্যে সমন্বয় চলছে এবং সরকার প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছে।”
তিনি জানান, ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফেরার পর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে, যা রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় অনুষ্ঠিত হতে পারে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “সারা দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো পরিকল্পনা বা অপকৌশল রয়েছে কি না, সেটি গভীরভাবে তদন্ত করা দরকার।”
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দুর্বৃত্তের গুলিতে আহত জুলাই অভ্যুত্থানের মুখ হিসেবে পরিচিত শরিফ ওসমান বিন হাদি বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এই হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে একটি স্বার্থান্বেষী মহল পরিকল্পিতভাবে মধ্যরাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি জানান, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান সংশোধন প্রশ্নে গণভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নিহত ওসমান হাদি ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ছিলেন এবং ঢাকা–৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। তাঁর সমর্থকদের দাবি, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সালাহউদ্দিন আহমদ হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। একই সঙ্গে তিনি এসব ঘটনা ঠেকাতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করেন।
তিনি বলেন, “এ ধরনের ঘটনা আন্দাজ করা সরকারের উচিত ছিল। গোয়েন্দা প্রতিবেদন থাকা দরকার ছিল এবং আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন ছিল। কয়েকটি টার্গেট প্লেস আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল—এটা আমরা দেখেছি।”
তবে এ ধরনের সহিংসতার মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা থামিয়ে দেওয়া যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “কিছু ষড়যন্ত্র বা নীলনকশা থাকতে পারে। তবে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন ঘিরে নিরাপত্তাজনিত বিষয়গুলো নিয়ে সরকার ও বিএনপির মধ্যে সমন্বয় চলছে এবং সরকার প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছে।”
তিনি জানান, ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফেরার পর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে, যা রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় অনুষ্ঠিত হতে পারে।